ঐ চাঁদ মুখে যেন লাগেনা গ্রঁহণ,, জোঁসনায় ভরে থাক সারাটি জীবন
সুঁখে থাকার স্বঁপ্ন দিলা, সুঁখতো দিলা না কোন অভিযোগে নেই তুমি,,কখনো থাকবে না
কত সুঁখে বেঁচে আছি একবারও খবর নিলা না ।।.. আছে কিছু অভিমান..কখনো বলবো না ।।।।। |
```..আমিহীনা জম্মদিন আজকে তোমার,তবুও শুভ জম্মদিন তোমাকে..```
|
ভুলে যাব তোমায় আমি খুব গোপনে মুঁছে দেব স্মৃঁতি তোমার রেখে গেছ যা এই হৃদয়ে । জানতেও পারবেনা কেউ কোনদিন তুমি ছিলে এই হৃদয়ে রাণী একদিন অযথা-অকারণে কষ্টঁ দিয়ে রেখে গেলে এই আমাকে স্বঁপ্নবীহীন ।। ভাবনা গুলো ভাববে না কখনো তোমায় নিয়ে আর কোনদিন তবুও ভেবোনা রয়ে গেছে তোমার কোন ঝণ ।।। মার্চ ৮,১৫ বিকাল- ০৬ঃ২৪ |
|
চোঁখের চাওয়ায় যদি ভুঁল হয় মনের চাওয়ায় কেন ভুঁল ছিল না এভাবে একা আমি হাঁড়িয়ে যাব ভালবাসা হয়কি এমন জানিনা । তোমার স্মৃঁতি আমাকে দুঁঃখ দেবে এভাবে কত লুঁকিয়ে কাঁদবো একা মনের জানালায় তবু উঁকি দিয়ে যায় ভালবাসা নামের পোঁষা যঁন্তনা ।। কেন এই লুকোচুরি এখনো ভালবাস বুঝি এভাবে হৃঁদয়ের লেনদেন হয়কি পূঁরন ভালবাসা শুধুই পাগলামি,একটা হৃঁদয় মেনেছে সবই বাকি থেকে যায় কিছু স্বঁপ্ন আঁশা বুঁকের পাঁজর জুঁড়ে শুধুই দহণ ।।। জুন ১,১৫ রাত- ৯ঃ৫৬ |
|
সবাই সবকিছু পারে না আমিও পাঁরিনি হয়তো এমনই কথা ছিলো পাওয়ার আগে হাঁড়াবো । স্মৃঁতি আমার পোঁষা পাঁখি হয়তো তাই সুঁখ ধঁরতে পারিনি এখনো একলা আমি তুমি ছাঁড়া ভাঁগ্য লেখা ছিল বুঝি এমনই ।। ছোঁয়ার আগে ভাঁংবে এমন স্বঁপ্ন আমি চাইনি কি এমন ভীঁষন জ্বাঁলা বুকে একটু সুঁখের ছোঁয়া দেয়নি ।।। জুন ৬,১৫ দুঁপুর- ২ঃ০৮ |
কতদিন দেখেনা দুই চোঁখ বন্ধু তোমায় তোমারো কি হয়না এমন রাঁএি এলে স্মৃঁতি যেমন এলো-মেলো বন্দী খাঁচায় । তুমিও কি আকাশ দেখ মাঝে-মাঝে ইচ্ছে হলে তাঁরা ছুঁয়ে একা নাকি কারো বুকে স্বঁপ্ন বুঁনো আমার তুমি বন্দী এই দুচোঁখে ।। জ্বঁলে যায় এই চোঁখ জ্বঁলে যায় একবার হলেও দেখতে চাই তোমায় ভালবেসে না হোক ঘৃণা নিয়ে আমায় একবার হলেও দেখতে চাই তোমায় ।।। মার্চ ৪,১৫ রাঁত- ৩ঃ৩৭ |
চোঁখের জলে তোমার এঁকে ভালবাসার রংএ আঁকতে পারিনা জীবন যুদ্ধেঁ শুধুই কষ্টঁ পেলাম সুঁখের স্রোতে ভাসা হল না । এ কোন ব্যঁথা বুঁকে আমার দেখো কাউকে বলতে পারিনা স্মৃঁতির আঁচলে বাঁধা হৃদয় আমার চাইলেও তোমায় ভুলতে পারিনা ।। যে অভিঁশাপ দিয়ে গেলে চাইলেও তা মুঁছতে পারিনা না পাওয়ার হাঁহাকার বুঁকে আমার ভালবেসে কেন তোমায় পেলাম না ।।। মে ১৭,১৫ রাঁত- ১১টা |