বাংলাদেশের চলচ্চিত্র নায়িকা পরীমনি একাধারে কলকাতায়ও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। শুটিংয়ে অংশ নিতে এখন তাকে প্রায়ই ভারতে ছুটতে হয়। সম্প্রতি পরিচালক গিয়াসুদ্দিন সেলিমের যৌথ প্রযোজনার ছবি ‘স্বপ্নজাল‘-এর শুটিং করে এসেছেন। সেখানেই দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, চিত্রনাট্যের প্রয়োজনে তিনি চুমুও খাবেন আবার বিকিনিও পরবেন।
নিজের কাজ, ভালোবাসা, বিয়ে এসব নিয়েও কথা বলেন পরীমনি। শুক্রবার আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত সাক্ষাৎকারটি পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।
-কেমন আছেন?
-খুব ভাল। এই কিছুক্ষণ আগে শুটিং থেকে ফিরলাম। এবার ডিনার খেতে খেতে আপনার সঙ্গে গল্প করব।
-ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনায় কাজ করছেন আপনি। কেমন অভিজ্ঞতা?
-এখন যেটার শুটিং করছি সেটা পরিচালক গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘স্বপ্নজাল’। এটা যৌথ প্রয়োজনার ছবি। এখানে আমার নায়ক ইয়াশ সোহান। খুব ভাল অভিজ্ঞতা। আর এই যৌথ উদ্যোগ তো খুব পজেটিভ।
-অভিনেত্রী হিসেবে নিজেকে ১০-এ কত দেবেন?
-দুয়ের বেশি দেব না। কারণ আমি এখনও শিখছি। প্রতিদিনই আমার নতুন নতুন পরীক্ষা চলছে। তাই এই বিচার করার আমি কেউ নই। তবে অভিনয়টা আমার মধ্যে আছে এটা আমি জানি।
-ঢাকাই নায়িকাদের দৌড়ে আপনি নিজেকে কোথায় রাখবেন?
-একটা কথাই বলব, ইন্ডাস্ট্রিতে অনেকে এসেই পরীমনি হতে চায়। তবে আমি কারও জায়গা নিতে চাই না। আমি মনে করি, ব্যক্তিগত আক্রমণ না করে প্রত্যেকেরই নিজের জায়গা করে নেওয়া উচিত।
-ক’দিন ধরে ফেসবুকে ইসমাইল নামে একজনের সঙ্গে আপনার ছবি নিয়ে খুব হৈ চৈ চলছে। ব্যাপারটা কী বলুন তো?
-বাংলাদেশের কিছু মানুষ আসলে খুব হিংসুটে। আমি লক্ষ করে দেখেছি, নায়ক-নায়িকার সিনেমা রিলিজের আগে এমন কিছু করেন যাতে তাদের নিয়ে নেগেটিভ লেখালিখি হয়। কিন্তু এসব প্রমাণ করাটা কঠিন। এসব ভিত্তিহীন আলোচনা।
-নিজের দেশের মানুষকে হিংসুটে বলছেন?
-কী করব বলুন? না বলে উপায় নেই। আমার মনে হয় কেউ আমার ক্ষতি করার চেষ্টা করছে।
-সেকি! কে আপনার এত বড় শত্রু?
-জানি না। শুধু এটুকু জানি, বাংলাদেশের দর্শক আমাকে দারুণ পছন্দ করেন। ২০১৬-তে এসে যখন তখন ভুয়া ছবি বানিয়ে ফেলা যায়। আমার কাছে এটা হাস্যকর। যেখানে সকালে-বিকেলে যাকে তাকে হাজব্যান্ড বানিয়ে ফেলা হচ্ছে, সেখানে এ সব তো হতেই পারে।
-আপনি কি সত্যিই ইসমাইল নামে কাউকে চেনেন?
-চিনি তো। ইসমাইল নামে আমি দু’জনকে চিনি। তবে এ কে, কোথা থেকে এল, বলতে পারব না।
-অভিনয়ের জন্য আপনি কতটা সাহসী হতে পারবেন? পর্দায় চুমু খেতে বা বিকিনি পরতে আপত্তি আছে?
-দেখুন, শিল্পীদের ক্ষেত্রে এই ট্যাবু থাকা উচিত নয়। আমারও নেই। তাই চিত্রনাট্যের ডিমান্ড থাকলে আমি চুমুও খাব, বিকিনিও পরব।
-কোনও স্বপ্নের চরিত্র?
-রবীন্দ্রনাথের গল্পের যে কোনও চরিত্রে অভিনয় করা আমার স্বপ্ন।
-কেন?
-রবি ঠাকুর আমার প্রথম প্রেমিক। আমি আঁকতে শেখার পর প্রথম ওর ছবিই একেছি। তাই এই অবসেশন আমার আছে। এমনকী আমি এটাও ঠিক করে নিয়েছি নামের অক্ষরে ‘র’ না থাকলে সেই ছেলেকে আমি বিয়ে করব না।
-এমন সিদ্ধান্ত কেন?
-রবীন্দ্রনাথকে তো পেলাম না। তাই দুধের স্বাদ ঘোলেই মেটাব।
-কেমন আছেন?
-খুব ভাল। এই কিছুক্ষণ আগে শুটিং থেকে ফিরলাম। এবার ডিনার খেতে খেতে আপনার সঙ্গে গল্প করব।
-ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনায় কাজ করছেন আপনি। কেমন অভিজ্ঞতা?
-এখন যেটার শুটিং করছি সেটা পরিচালক গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘স্বপ্নজাল’। এটা যৌথ প্রয়োজনার ছবি। এখানে আমার নায়ক ইয়াশ সোহান। খুব ভাল অভিজ্ঞতা। আর এই যৌথ উদ্যোগ তো খুব পজেটিভ।
-অভিনেত্রী হিসেবে নিজেকে ১০-এ কত দেবেন?
-দুয়ের বেশি দেব না। কারণ আমি এখনও শিখছি। প্রতিদিনই আমার নতুন নতুন পরীক্ষা চলছে। তাই এই বিচার করার আমি কেউ নই। তবে অভিনয়টা আমার মধ্যে আছে এটা আমি জানি।
-ঢাকাই নায়িকাদের দৌড়ে আপনি নিজেকে কোথায় রাখবেন?
-একটা কথাই বলব, ইন্ডাস্ট্রিতে অনেকে এসেই পরীমনি হতে চায়। তবে আমি কারও জায়গা নিতে চাই না। আমি মনে করি, ব্যক্তিগত আক্রমণ না করে প্রত্যেকেরই নিজের জায়গা করে নেওয়া উচিত।
-ক’দিন ধরে ফেসবুকে ইসমাইল নামে একজনের সঙ্গে আপনার ছবি নিয়ে খুব হৈ চৈ চলছে। ব্যাপারটা কী বলুন তো?
-বাংলাদেশের কিছু মানুষ আসলে খুব হিংসুটে। আমি লক্ষ করে দেখেছি, নায়ক-নায়িকার সিনেমা রিলিজের আগে এমন কিছু করেন যাতে তাদের নিয়ে নেগেটিভ লেখালিখি হয়। কিন্তু এসব প্রমাণ করাটা কঠিন। এসব ভিত্তিহীন আলোচনা।
-নিজের দেশের মানুষকে হিংসুটে বলছেন?
-কী করব বলুন? না বলে উপায় নেই। আমার মনে হয় কেউ আমার ক্ষতি করার চেষ্টা করছে।
-সেকি! কে আপনার এত বড় শত্রু?
-জানি না। শুধু এটুকু জানি, বাংলাদেশের দর্শক আমাকে দারুণ পছন্দ করেন। ২০১৬-তে এসে যখন তখন ভুয়া ছবি বানিয়ে ফেলা যায়। আমার কাছে এটা হাস্যকর। যেখানে সকালে-বিকেলে যাকে তাকে হাজব্যান্ড বানিয়ে ফেলা হচ্ছে, সেখানে এ সব তো হতেই পারে।
-আপনি কি সত্যিই ইসমাইল নামে কাউকে চেনেন?
-চিনি তো। ইসমাইল নামে আমি দু’জনকে চিনি। তবে এ কে, কোথা থেকে এল, বলতে পারব না।
-অভিনয়ের জন্য আপনি কতটা সাহসী হতে পারবেন? পর্দায় চুমু খেতে বা বিকিনি পরতে আপত্তি আছে?
-দেখুন, শিল্পীদের ক্ষেত্রে এই ট্যাবু থাকা উচিত নয়। আমারও নেই। তাই চিত্রনাট্যের ডিমান্ড থাকলে আমি চুমুও খাব, বিকিনিও পরব।
-কোনও স্বপ্নের চরিত্র?
-রবীন্দ্রনাথের গল্পের যে কোনও চরিত্রে অভিনয় করা আমার স্বপ্ন।
-কেন?
-রবি ঠাকুর আমার প্রথম প্রেমিক। আমি আঁকতে শেখার পর প্রথম ওর ছবিই একেছি। তাই এই অবসেশন আমার আছে। এমনকী আমি এটাও ঠিক করে নিয়েছি নামের অক্ষরে ‘র’ না থাকলে সেই ছেলেকে আমি বিয়ে করব না।
-এমন সিদ্ধান্ত কেন?
-রবীন্দ্রনাথকে তো পেলাম না। তাই দুধের স্বাদ ঘোলেই মেটাব।