রতিদিনের খাদ্য গ্রহণে কোলেস্টরেল স্বাস্থ্য সচেতনদের বড় দুশ্চিন্তার কারণ। আসলে ভালো কোলেস্টরেল গ্রহণ করতে মানা নেই।
এড়িয়ে চলতে হবে ক্ষতিকর কোলেস্টরেল।তবে এমন কিছু স্বাস্থ্যকর খাবার রয়েছে যা দেহে কোলেস্টরেলের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। এখানে জেনে নিন এমনি কয়েকটি খাবারের কথা।
১. ওট : ওটমিল এমন এক শস্যদানা যা ভালো উপাদানে পূর্ণ। মাত্র দুইবার ওটমিল খেলে ৬ সপ্তাহের মধ্যে দেহের ক্ষতিকর এলডিএল কোলেস্টরেলের মাত্রা ৫.৩ শতাংশ হারে কমিয়ে দেয়। এর বেটা-গ্লুকোন উপাদান বাজে কোলেস্টরেল শুষে নেয়।
২. স্যামন ও চর্বিযুক্ত মাছ : সামুদ্রিক স্যামন ও চর্বিযুক্ত অন্যান্য মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে। এটি খারাপ কোলেস্টরেলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। সেই সঙ্গে উপকারী এইচডিএল কোলেস্টরেলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় ৪ শতাংশ।
৩. বাদাম : প্রায় সব ধরনের বাদামে মনো-আনস্যাটুরেটেড ফ্যাট থাকে। এতে পলি-স্যাটুরেটেড, স্যাটুরেটেড ফ্যাট এবং মনো-আনস্যাটুরেটেড নামে তিন ধরনের সেরা ফ্যাট থাকে। এসব উপাদান কোলেস্টরেলের প্রভাব দূর করে।
৪. শিমের বীচি : শিম জাতীয় উদ্ভিদের বীচি দারুণ পুষ্টিকর। পাশাপাশি দেহের কোলেস্টরেলের মাত্রা হ্রাস করে ৮০ শতাংশ।
৫. চা : এই জনপ্রিয় পানীয়তে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস। তবে কফিতে বেশি পরিমাণ ক্যাফেইন রয়েছে যা ক্ষতিকর হতে পারে। এক কাপ কফিতে ৩০-৪০ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন রয়েছে। কিন্তু এক কাপ চায়ে রয়েছে ৮ আউন্স ক্যাফেইন। চায়ের সাইটোকেমিক্যাল এলডিএল কোলেস্টরেলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
৬. চকোলেট : ডার্ক চকোলেটে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস। এটি রক্তবাহী শিরায় কাজ করে এবং ময়লা পরিষ্কার করে। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন ১০০ গ্রাম ডার্ক চকোলেট খেলে হৃদরোগের বিভিন্ন সমস্যা ২১ শতাংশ কমে যায়।
৭. পালং শাক : গবেষকরা বলেন, পালং শাকে পলিফেনোলিক যৌগের ১৩টি উপাদানের সমাহার রয়েছে। এগুলো আমাদের ক্যান্সার, হৃযরোগ এবং অস্টেপরোসিস থেকে দূরে রাখে।
৮. অলিভ ওয়েল : এই তেলটি পুষ্টিতে ভরপুর। এতে রয়েছে মনো-আনস্যাটুরেটেড ফ্যাটি এসিড রয়েছে। এটি ক্ষতিকর কোলেস্টরেল কমিয়ে দেহতে সুস্থ রাখে।
১. ওট : ওটমিল এমন এক শস্যদানা যা ভালো উপাদানে পূর্ণ। মাত্র দুইবার ওটমিল খেলে ৬ সপ্তাহের মধ্যে দেহের ক্ষতিকর এলডিএল কোলেস্টরেলের মাত্রা ৫.৩ শতাংশ হারে কমিয়ে দেয়। এর বেটা-গ্লুকোন উপাদান বাজে কোলেস্টরেল শুষে নেয়।
২. স্যামন ও চর্বিযুক্ত মাছ : সামুদ্রিক স্যামন ও চর্বিযুক্ত অন্যান্য মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে। এটি খারাপ কোলেস্টরেলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। সেই সঙ্গে উপকারী এইচডিএল কোলেস্টরেলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় ৪ শতাংশ।
৩. বাদাম : প্রায় সব ধরনের বাদামে মনো-আনস্যাটুরেটেড ফ্যাট থাকে। এতে পলি-স্যাটুরেটেড, স্যাটুরেটেড ফ্যাট এবং মনো-আনস্যাটুরেটেড নামে তিন ধরনের সেরা ফ্যাট থাকে। এসব উপাদান কোলেস্টরেলের প্রভাব দূর করে।
৪. শিমের বীচি : শিম জাতীয় উদ্ভিদের বীচি দারুণ পুষ্টিকর। পাশাপাশি দেহের কোলেস্টরেলের মাত্রা হ্রাস করে ৮০ শতাংশ।
৫. চা : এই জনপ্রিয় পানীয়তে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস। তবে কফিতে বেশি পরিমাণ ক্যাফেইন রয়েছে যা ক্ষতিকর হতে পারে। এক কাপ কফিতে ৩০-৪০ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন রয়েছে। কিন্তু এক কাপ চায়ে রয়েছে ৮ আউন্স ক্যাফেইন। চায়ের সাইটোকেমিক্যাল এলডিএল কোলেস্টরেলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
৬. চকোলেট : ডার্ক চকোলেটে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস। এটি রক্তবাহী শিরায় কাজ করে এবং ময়লা পরিষ্কার করে। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন ১০০ গ্রাম ডার্ক চকোলেট খেলে হৃদরোগের বিভিন্ন সমস্যা ২১ শতাংশ কমে যায়।
৭. পালং শাক : গবেষকরা বলেন, পালং শাকে পলিফেনোলিক যৌগের ১৩টি উপাদানের সমাহার রয়েছে। এগুলো আমাদের ক্যান্সার, হৃযরোগ এবং অস্টেপরোসিস থেকে দূরে রাখে।
৮. অলিভ ওয়েল : এই তেলটি পুষ্টিতে ভরপুর। এতে রয়েছে মনো-আনস্যাটুরেটেড ফ্যাটি এসিড রয়েছে। এটি ক্ষতিকর কোলেস্টরেল কমিয়ে দেহতে সুস্থ রাখে।